সভাপতিত্ব করেন কমিশনের মাননীয় চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দীন আহমেদ। উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সম্মানিত সদস্য জনাব মোঃ আমিনুল ইসলাম, জনাব কংজরী চৌধুরী এবং ড. তানিয়া হক।
অদ্য সভায় ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের 12টি অভিযোগের বিষয়ে আলোচনান্তে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তন্মধ্যে নতুন অভিযোগ ছিল ০৭টি এবং প্রতিবেদন/বক্তব্যসহ উপস্থাপিত হয় ০৫টি অভিযোগ। বেঞ্চে উপস্থাপিত অভিযোগের মধ্যে কয়েকটি অভিযোগে অভিযোগকারীগণকে আইনগত পরামর্শ প্রদান করে অভিযোগসমূহ নথিভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া, বিধি বহির্ভূতভাবে চাকরিচ্যুতি সংক্রান্ত একটি অভিযোগের প্রেক্ষিতে শ্রম অধিদপ্তরের গৃহীত পদক্ষেপ জানতে চাওয়া হয়েছে। গণমাধ্যমে ‘ডেঙ্গুর আরও ভয়াবহ পরিস্থিতির আশঙ্কা’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন হতে চাহিত প্রতিবেদন না পাওয়ায় প্রতিবেদন প্রেরণের জন্য পুনরায় পত্র প্রেরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
একইসাথে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ১২টি অভিযোগের বিষয়ে আলোচনান্তে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তন্মধ্যে নতুন অভিযোগ ছিল ১০টি এবং প্রতিবেদন/বক্তব্যসহ উপস্থাপিত হয় ০২টি অভিযোগ। বেঞ্চে উপস্থাপিত অভিযোগের মধ্যে কয়েকটি অভিযোগে অভিযোগকারীগণকে আইনগত পরামর্শ প্রদান করে অভিযোগসমূহ নথিভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া খাস খতিয়ানের একটি জমি সংক্রান্ত বিরোধের বিষয়ে জেলা প্রশাসক, নোয়াখালীকে তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দাখিলের জন্য বলা হয়েছে। আনসার সদস্যের বিরুদ্ধে স্ত্রী কর্তৃক আনীত অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের জন্য মহাপরিচালক, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীকে বলা হয়েছে। শিক্ষকের বেত্রাঘাতে ৪র্থ শ্রেণির ছাত্রের চোখ ক্ষতিগ্রস্ত সংক্রান্ত একটি অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের জন্য মহাপরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরকে বলা হয়েছে। চট্টগ্রামের একটি স্কুলে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির বিষয়ে দায়ের হওয়া মামলার অগ্রগতি জানানোর জন্য সিএমপি কমিশনারকে বলা হয়েছে। বীমার মেয়াদান্তে টাকা না পাওয়া একটি অভিযোগের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বীমা প্রতিষ্ঠানের বক্তব্য চাওয়া হয়েছে।